২৬-০২-১৬ ইং রোজ শুক্রবার।
দিনটি ছিল প্রতিদিনের মতই।
কিন্তু সেদিন ছিল একটু আলাদা সকালে প্রাইবেট থেকে আসার পথে বন্ধুদের কথায় আমার পছন্দের মানুষের বড় বোনের সাথে আগে থেকেই কথা হতো।কিন্তু সেদিন আমি বন্ধু
দের কথা মত ফোন করলাম কিন্তু ধরল আমার সেই মনের মানুষটি বলল কে আমি বললাম শামীম এই আপনি ফোন করছেন কিসের জন্য।আমি বললাম নমস্কার ম্যাডাম ভালো আছেন আপনার বড় বোন কোথায়,মানে বড় দিদি আছে শিপরা বলল কথা বলেন বড় আপুর সাথে,আমি বললাম কি খবর চিনতে পারলেন বড় আপু বলল চিনব না কিসের জন্য তো সব মনের কথা খুলে বললাম পছন্দের মানুষের কথাও বললাম মানে ওর ছোট বোনের কথা মোটামুটি সবই বলা হল। কিন্তু শিপরা বলছিল তার বান্ধবী ফারজানার কথা কিন্তু আমি তো তাকে পছন্দ করি না বললাম। শিপরার বড় আপুকে বলছিলাম যে আপনাদের এলাকায় যাব।সে জন্য আমাদেন মৃদুলদাকে নিয়ে গেলাম,মৃদুলদা ছিল ঘুমে,ঘুম থেকে উঠিয়ে নিয়ে গেলাম।মৃদুলদা ছিল আমাদের স্যার তো উনার গ্রামটা ভালো করে দেখালো আমাদের এবং তার ছাত্রছাত্রীদের বাসা ঘুরে ঘুরে দেখালো আমরাও দেখলাম ছাত্রছাত্রী ভালোই মজা হল।যখন যে উদ্দেশ্যে যাওয়া সেখানে পৌঁছালাম।ভিতরে ডুকলাম অনেক লোকসংখ্যা ছিলোত তাই ওদের দুই বোনকে দেখতে পাড়লাম না। কিন্তু আমার সাথে ছিল বিকাশ ও ঠিকই দেখেছে বলল কিরে শামীম দেখছোস নাকি বললাম কই নাতো বরাবর তোর সোজাসোজি তাকা ঘরের ভিতরে দুই জনই এক সাথে বিকাশ আবার সব জানে আমার সম্পর্কে।ভালোই দেখলাম দুইবোনকে ঘর থেকে বেড়িয়ে সামনে এলো আমি শুধু ওদের দিকেই তাকিয়ে আছি।আমি ভাবছিলাম না যে এভাবে দেখা হবে।মৃদুলদা ছিল সাথে।অনুষ্ঠান শেষের দিকে যখন বাড়িতে আসব মৃদুল দা তখন বলল কিছু খাওয়া দাওয়া করে যাও। খাবার শেষে সবাই হাত ধুতে গেল আমি জুতা পায় দিতে দিতে সবাই চলে গেল আমি একা হাত ধুলাম এবং সবাইকে হারিয়ে ফেললাম।ফোন করে আবার এক সঙ্গে হলাম।বাড়ীর দিকে যখন রওনা হলাম তখন দেখি শিপরার বড় বোন মৃদুলদাকে ফোন করে বলল ওদের নিয়ে বাসায় আসেন।বাড়ীর ভিতরে ডুকলাম বসতে দিল ফলফলান্তি সামনে দিল শিপরাই সবার আগে একটা নিল এবং সবাইকে দিল।খেয়ে দেয়ে বাসায় ফিরলাম।
দিনটি ছিল প্রতিদিনের মতই।
কিন্তু সেদিন ছিল একটু আলাদা সকালে প্রাইবেট থেকে আসার পথে বন্ধুদের কথায় আমার পছন্দের মানুষের বড় বোনের সাথে আগে থেকেই কথা হতো।কিন্তু সেদিন আমি বন্ধু
দের কথা মত ফোন করলাম কিন্তু ধরল আমার সেই মনের মানুষটি বলল কে আমি বললাম শামীম এই আপনি ফোন করছেন কিসের জন্য।আমি বললাম নমস্কার ম্যাডাম ভালো আছেন আপনার বড় বোন কোথায়,মানে বড় দিদি আছে শিপরা বলল কথা বলেন বড় আপুর সাথে,আমি বললাম কি খবর চিনতে পারলেন বড় আপু বলল চিনব না কিসের জন্য তো সব মনের কথা খুলে বললাম পছন্দের মানুষের কথাও বললাম মানে ওর ছোট বোনের কথা মোটামুটি সবই বলা হল। কিন্তু শিপরা বলছিল তার বান্ধবী ফারজানার কথা কিন্তু আমি তো তাকে পছন্দ করি না বললাম। শিপরার বড় আপুকে বলছিলাম যে আপনাদের এলাকায় যাব।সে জন্য আমাদেন মৃদুলদাকে নিয়ে গেলাম,মৃদুলদা ছিল ঘুমে,ঘুম থেকে উঠিয়ে নিয়ে গেলাম।মৃদুলদা ছিল আমাদের স্যার তো উনার গ্রামটা ভালো করে দেখালো আমাদের এবং তার ছাত্রছাত্রীদের বাসা ঘুরে ঘুরে দেখালো আমরাও দেখলাম ছাত্রছাত্রী ভালোই মজা হল।যখন যে উদ্দেশ্যে যাওয়া সেখানে পৌঁছালাম।ভিতরে ডুকলাম অনেক লোকসংখ্যা ছিলোত তাই ওদের দুই বোনকে দেখতে পাড়লাম না। কিন্তু আমার সাথে ছিল বিকাশ ও ঠিকই দেখেছে বলল কিরে শামীম দেখছোস নাকি বললাম কই নাতো বরাবর তোর সোজাসোজি তাকা ঘরের ভিতরে দুই জনই এক সাথে বিকাশ আবার সব জানে আমার সম্পর্কে।ভালোই দেখলাম দুইবোনকে ঘর থেকে বেড়িয়ে সামনে এলো আমি শুধু ওদের দিকেই তাকিয়ে আছি।আমি ভাবছিলাম না যে এভাবে দেখা হবে।মৃদুলদা ছিল সাথে।অনুষ্ঠান শেষের দিকে যখন বাড়িতে আসব মৃদুল দা তখন বলল কিছু খাওয়া দাওয়া করে যাও। খাবার শেষে সবাই হাত ধুতে গেল আমি জুতা পায় দিতে দিতে সবাই চলে গেল আমি একা হাত ধুলাম এবং সবাইকে হারিয়ে ফেললাম।ফোন করে আবার এক সঙ্গে হলাম।বাড়ীর দিকে যখন রওনা হলাম তখন দেখি শিপরার বড় বোন মৃদুলদাকে ফোন করে বলল ওদের নিয়ে বাসায় আসেন।বাড়ীর ভিতরে ডুকলাম বসতে দিল ফলফলান্তি সামনে দিল শিপরাই সবার আগে একটা নিল এবং সবাইকে দিল।খেয়ে দেয়ে বাসায় ফিরলাম।
No comments:
Post a Comment